1. admin@dwiptv.com : dwiptv.com :
  2. dwiptvnews2121@gmail.com : sub editor : sub editor
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৯ পূর্বাহ্ন

শিমুলিয়াঘাটে যাত্রী পারাপারে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত শিমুলিয়াঘাটে যাত্রী পারাপারে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত

মোঃ লিটন মাহমুদ, মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি :
  • আপডেট: মঙ্গলবার, ৪ মে, ২০২১
শিমুলিয়াঘাটে যাত্রী পারাপারে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত শিমুলিয়াঘাটে যাত্রী পারাপারে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত
শিমুলিয়াঘাটে যাত্রী পারাপারে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত শিমুলিয়াঘাটে যাত্রী পারাপারে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত

লৌহজংয়ের শিমুলিয়াঘাট। পদ্মা সেতুকে ঘিরে এ ঘাটটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দক্ষিণ বঙ্গের ২২টি জেলার মানুষ এ ঘাট দিয়ে পারাপার হয়ে থাকে। তবে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ ও লকডাউনে এ পথের সবধরণের গণ পরিবহন ও লঞ্চ চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রয়েছে। তবে স্পীবোর্ড ও ইঞ্জিন চালিত নৌকা চলাচল করছে।

আর সীমিত আকারে পণ্যবাহি পরিবহণের জন্য ফেরি চলাচল করছে। তবে এ ফেরিতে প্রাইভেটকার ও এ্যাম্বুলেন্স যাতায়াত করতে দেখা যাচ্ছে।

শিমুলিয়াঘাটে ইঞ্জিন চালিত নৌকায় যাত্রী উঠানো হচ্ছে। এটি এখান থেকে ছেড়ে যাবে ওপারের মাঝিরঘাটে। তবে এখনো ৬০জন যাত্রী পরিপূর্ণ হয়নি বলে এটি এখান থেকে ছেড়ে যাচ্ছে না। জনপ্রতি ১০০ টাকা করে নেয়া হয় যাত্রীদের কাছ থেকে। দুপুরের কড়া রোদের মধ্যে যাত্রীরা নারী পুরুষ শিশুরা ঠাসাঠাসি করে এখানে বসে আছে। তবে এখানে কোন স্বাস্থ্য বিধির বালাই নেই। নেই অনেকের মাস্ক।

এটি এখানে যারা দেখ ভালোর দায়িত্বে রয়েছেন তারা করোনার স্বাস্থ্য বিধির কোন তোয়াক্কা করেন না। তারাই হচ্ছেন এখানকার রাজা। কারণ তারা নিজেরাই মাস্ক ব্যবহার করেন না। তাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে টাকা আর টাকা। এদিকে অনেক যাত্রী ছুটে চলেছেন ফেরিতে উঠতে। তারা ২৫ টাকা করে টিকিট কাটছেন।

স্পীডবোর্ড ছেড়ে যাচ্ছে ওপারে। কিন্তু সেখানেও স্বাস্থ্যবিধির বালাই নেই। গাদাগাদি করে বসানো হচ্ছে সবাইকে। লাইফ জ্যাকেট দেয়ার নিয়ম থাকলেও তাও মানা হচ্ছে না এখানে। তবে করোনা ও লকডাউনে এ পথে তেমন কোন যাত্রীর চাপ নেই। আগের সেই শুনশান পরিবেশ নেই। মানুষ অনেক ফাঁকা।

অনেক স্পীডবোর্ড বেকার বসে আছে। এখানে যেসব দোকানপাট গড়ে উঠে ছিল আগত যাত্রীদের লক্ষ্য করে, যাত্রী কমে আসায় সেইসব বেশিরভাগ দোকানপাট এখন বন্ধ। লঞ্চ চলাচল বন্ধ। এর ফলে যেসব লোকেরা লঞ্চে হকারি করে জীবন চালাতো তারা এখন বেকার।

তবে তারা কোন সরকারি সাহায্যে এখনো পায়নি। আবার অনেকেই ফেরি করে হকারি করছে। তারা আবার বিপদের রয়েছে রোজাকে কেন্দ্র করে। সব দিকেই তারা এখন বিপদে মধ্যে রয়েছে।

শিমুলিয়াঘাট থেকে প্রায় ৮৬টি লঞ্চ চলাচল করে থাকে। লকডাউনের কারণে এসব লঞ্চ ঘাটে বেকার বসে আছে। এসব লঞ্চে কম করে হলেও ৬জন করে স্টাফ কাজ করে থাকে। আজ তারা সবাই বেকার।

প্রথম প্রথম লঞ্চ মালিকরা খোরাকি ভাতা দিয়েছে। কিন্তু এখন তা দিচ্ছে না। এর ফলে তারা এখন অনেকটাই কষ্ঠের মধ্যে জীবন যাপন করছেন।

লৌহজংয়ের শিমুলিয়াঘাট। পদ্মা সেতুকে ঘিরে এ ঘাটটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দক্ষিণ বঙ্গের ২২টি জেলার মানুষ এ ঘাট দিয়ে পারাপার হয়ে থাকে। তবে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ ও লকডাউনে এ পথের সবধরণের গণ পরিবহন ও লঞ্চ চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রয়েছে। তবে স্পীবোর্ড ও ইঞ্জিন চালিত নৌকা চলাচল করছে।

আর সীমিত আকারে পণ্যবাহি পরিবহণের জন্য ফেরি চলাচল করছে। তবে এ ফেরিতে প্রাইভেটকার ও এ্যাম্বুলেন্স যাতায়াত করতে দেখা যাচ্ছে।

শিমুলিয়াঘাটে ইঞ্জিন চালিত নৌকায় যাত্রী উঠানো হচ্ছে। এটি এখান থেকে ছেড়ে যাবে ওপারের মাঝিরঘাটে। তবে এখনো ৬০জন যাত্রী পরিপূর্ণ হয়নি বলে এটি এখান থেকে ছেড়ে যাচ্ছে না। জনপ্রতি ১০০ টাকা করে নেয়া হয় যাত্রীদের কাছ থেকে। দুপুরের কড়া রোদের মধ্যে যাত্রীরা নারী পুরুষ শিশুরা ঠাসাঠাসি করে এখানে বসে আছে। তবে এখানে কোন স্বাস্থ্য বিধির বালাই নেই। নেই অনেকের মাস্ক।

এটি এখানে যারা দেখ ভালোর দায়িত্বে রয়েছেন তারা করোনার স্বাস্থ্য বিধির কোন তোয়াক্কা করেন না। তারাই হচ্ছেন এখানকার রাজা। কারণ তারা নিজেরাই মাস্ক ব্যবহার করেন না। তাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে টাকা আর টাকা। এদিকে অনেক যাত্রী ছুটে চলেছেন ফেরিতে উঠতে। তারা ২৫ টাকা করে টিকিট কাটছেন।

স্পীডবোর্ড ছেড়ে যাচ্ছে ওপারে। কিন্তু সেখানেও স্বাস্থ্যবিধির বালাই নেই। গাদাগাদি করে বসানো হচ্ছে সবাইকে। লাইফ জ্যাকেট দেয়ার নিয়ম থাকলেও তাও মানা হচ্ছে না এখানে। তবে করোনা ও লকডাউনে এ পথে তেমন কোন যাত্রীর চাপ নেই। আগের সেই শুনশান পরিবেশ নেই। মানুষ অনেক ফাঁকা।

অনেক স্পীডবোর্ড বেকার বসে আছে। এখানে যেসব দোকানপাট গড়ে উঠে ছিল আগত যাত্রীদের লক্ষ্য করে, যাত্রী কমে আসায় সেইসব বেশিরভাগ দোকানপাট এখন বন্ধ। লঞ্চ চলাচল বন্ধ। এর ফলে যেসব লোকেরা লঞ্চে হকারি করে জীবন চালাতো তারা এখন বেকার।

তবে তারা কোন সরকারি সাহায্যে এখনো পায়নি। আবার অনেকেই ফেরি করে হকারি করছে। তারা আবার বিপদের রয়েছে রোজাকে কেন্দ্র করে। সব দিকেই তারা এখন বিপদে মধ্যে রয়েছে।

শিমুলিয়াঘাট থেকে প্রায় ৮৬টি লঞ্চ চলাচল করে থাকে। লকডাউনের কারণে এসব লঞ্চ ঘাটে বেকার বসে আছে। এসব লঞ্চে কম করে হলেও ৬জন করে স্টাফ কাজ করে থাকে। আজ তারা সবাই বেকার।

প্রথম প্রথম লঞ্চ মালিকরা খোরাকি ভাতা দিয়েছে। কিন্তু এখন তা দিচ্ছে না। এর ফলে তারা এখন অনেকটাই কষ্ঠের মধ্যে জীবন যাপন করছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

আমাদের এন্ড্রয়েড এপস আপনার মোবাইলে ইন্সটল করুন।

Developer By Zorex Zira