লাকসাম ঢিলেঢালাভাবেই পার হচ্ছে সরকার-ঘোষিত সাত দিনের লকডাউনের চতুর্থ দিন। সীমিত পরিসরে দোকানপাট বন্ধ থাকলেও দোকানের সামনে বা আশেপাশেই চুপচাপ বসে রয়েছেন দোকানের মালিক ও কর্মচারী। পরিস্থিতি বুঝে বন্ধ সাটার খুলে বেচাকেনাও করছেন তারা। মাইকিংসহ সরকার ঘোষিত নির্দেশনা কার্যকরে প্রশাসনের অভিযান ছিলো রীতিমতো।
সকাল থেকে শহরে ব্যাটারিচালিত রিক্সা ও ইজিবাইক বন্ধ থাকলেও লোকসমাগম ছিলো ঠিক আগের মতই।অন্যদিকে লাকসাম দৌলতগঞ্জ বাজারে বেড়েছে মহিলাদের তৎপরতা। কুমিল্লা জেলা দিন-দিন বেড়েছে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের তীব্রতা। রবিবার( ০৪ জুলাই) কুমিল্লা সিটিতে ৫৮জন, লাকসাম ১৮ জন,নাঙলকোট ৭ জন,লালমাই ৪জন করোনা ভাইরাস সংক্রামিত হয়।
শহরের বাজারসহ সবগুলো কাঁচাবাজারে মানুষের উপচে পড়া ভিড় ছিল। সেখানে সামাজিক দূরত্বের কোনো বালাই নেই। বাজারে আসা অধিকাংশ মানুষের মুখে ছিল না মাস্ক। মুখে মাস্ক নেই কেন জানতে চাইলে দু-একজন বলেন, মাস্ক পকেটে আছে। বেশি ভিড় দেখলেই পড়বেন। এ বিষয়ে লাকসাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কে একাধিকবার মুঠোফোনে কল দিয়েও পাওয়া যায়নি ।
Leave a Reply