৯নং উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহুরুল আলম জসিম বলেন ‘বাংলাদেশের তরুণ সমাজ-যুব সমাজের নষ্টের মূলে ছিলেন জিয়াউর রহমান। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যার পর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে তরুণ সমাজ ও যুব সমাজকে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে, মাদক-হিরোইন দিয়ে ধ্বংস করেছিলেন জিয়াউর রহমান। তারই প্রেতাত্মা এই যুবদল-ছাত্রদল-স্বেচ্ছাসেবক দলের খুনি-সন্ত্রাসী বাহিনী। আমরা যদি আবার রাজপথে নামি তারা পালাবার পথ খুজে পাবেন না,বিএনপি জামাত স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে আর রেহাই দেয়া হবে না। যেখানে নৈরাজ্য সেখানেই প্রতিরোধ করা হবে।
বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ম্যুরাল, ছবি ভাংচুরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
৯নং উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ এর উদ্যোগে, ‘তারুণ্যের সমাবেশে’র নামে স্বাধীনতা ও দেশবিরোধী, খুনি-সন্ত্রাসীদের আঁতুড় ঘর; যুবদল-ছাত্রদল-স্বেচ্ছাসেবক দলের সন্ত্রাসী বাহিনী কর্তৃক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধের ম্যুরাল, ছবি ভাংচুরের প্রতিবাদে এই বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৯নং উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহুরুল আলম জসিম।
৯নং উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড (বি ইউনিট) আওয়ামী লীগ সভাপতি জুলফিকার আলী মাসুদের সভাপতিত্বে, বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাংচুরকারীদের রাজপথেই মোকাবেলা করা হবে।
উক্ত বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলে উপস্থিত ছিলেন, ৯নং উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল বাচ্চু, ৯নং উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সদস্য জসিম উদ্দিন, ৯নং উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ (সি ইউনিট) সভাপতি হারুন গফুর ভুইয়া, (বি ইউনিট) সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নয়ন, আঃলীগ নেতা নুরুল ইসলাম, সুমন আহমেদ শামিম, মহানগর ছাত্রলীগ নেতা নেওয়াজ খান, ছাত্রলীগ নেতা সুমন, যুবলীগ নেতা বেলাল উদ্দিন জুয়েল, যুবলীগ নেতা আনিছ চৌধুরী রাজন, মহিলা নেত্রী আয়েশা আকতার পান্না রোকসানা সেলিম সহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
Leave a Reply