শুক্রবার (৯ এপ্রিল) ইউরোপিয়ান মেডিসিন অ্যাজেন্সি (ইএমএ) জানায়, জনসনের ভ্যাকসিন নেয়ার পর অন্তত চার ব্যক্তির শরীরে রক্ত জমাট বেঁধেছে। যাদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। জনসন ছাড়াও এর আগে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনে রক্ত জমাট বাঁধার ঘটনা ঘটেছে।
ফলে এ দুটি ভ্যাকসিন মানবদেহের জন্য নিরাপদ কি-না তা পূঙ্খানুপুঙ্খ যাচাই করে দেখছে ইইউ।যদিও জনসনের ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে অংশ নেয়া এক ব্যক্তির শরীরে রক্ত জমাট বেঁধেছিল। তখনও অবশ্য বিষয়টিকে ভ্যাকসিনের ত্রুটি বলতে নারাজ ছিল উৎপাদক প্রতিষ্ঠানটি। বাকি তিনটি ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রের।
দেশটিতে এখন পর্যন্ত প্রায় ৫০ লাখ মানুষ তাদের টিকা নিয়েছেন।এসব অনিশ্চয়তার মধ্যেই ইতোমধ্যে জনসনের ভ্যাকসিন ইউরোপে অনুমোদন পেয়েছে। চলতি মাসের শেষের দিকে যা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানোর কথা। এক ডোজের এই ভ্যাকসিনের ওপর এখনও আস্থা রেখেছে ইইউ। যদিও রক্ত জমাট বাঁধার ইস্যুতে ইতোমধ্যে মহাদেশটির বেশ কয়েকটি দেশে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে।
Leave a Reply