বিএনপি’র দুঃসময় অতন্দ্র প্রহরির মত তৃণমূল কর্মীদের নিয়ে কাজ করে যাওয়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল ইতালি শাখা’র যুবদল নেতা মামুন আহমেদের উদ্যোগে এবং স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের আয়োজনে নৈশভোজ ও মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আয়োজিত মিলন মেলায় বিগত দিনে আওয়ামীলীগ বিরুধী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করা বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। রাজধানী রোমের আসিলিয়াস্থ একটি অভিজাত রেস্তোরাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, প্রয়াত আরাফাত রহমান’র রুহের মাগফেরাত কামনায় এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি সহ বিএনপি-র ভারাপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মঙ্গল কামনায় অনুষ্ঠানের শুরুতেই বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠানে ইব্রাহিম শিকদার এবং জিয়াউর রহমানের যৌথ পরিচলনায় আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইতালি বিএনপির সাবেক নির্বাচিত সাধারন সম্পাদক খন্দকার নাছির উদ্দিন, রোম মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি হুমায়ুন কবির, ইতালি বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারন সম্পাদক জুয়েল আহমেদ, ইতালি শ্রমিক দলের সভাপতি নুরুল আফসার, রোম মহানগর বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি হাজী সেলিম ভূইয়া, নারায়ণগঞ্জ জেলা সমিতির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, যুবদল নেতা মাহমুদুল হাসান, আলী আহমেদ ভূঁইয়ান খোকন, শাহাদাৎ মোল্লা, নরসিংদী জেলা জাতীয়তাবাদী ফোরামের সাধারন সম্পাদক আরমান চৌধুরী, মহিলাদলের নেত্রী সালমা রহমান, জিয়া সাইবার ফোর্স’র কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান আশিক আদনান, সহ সভাপতি হযরত আলী খান, সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদলের সভাপতি আরিফ আহমেদ আরেফিন‌ সহ রাজধানী রোমের এবং অস্টিয়া ও আসিলিয়ার বিভিন্ন পর্যায়ের বিএনপির নেতাকর্মীরা। অনুষ্ঠানে আগত স্থানীয় নেতৃবৃন্দরা তাদের বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশে নানানভাবে বিএনপির বিরুদ্ধে অপ:প্রচার করা হচ্ছে, বিএনপির বিরুদ্ধে যে অপ:প্রচার হচ্ছে তার জন্য নেতাকর্মীদের অনলাইনে স্বোচ্চার থাকার আহবান জানান। এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানে ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে নেতাকর্মীদেরকে কাজ করার জন্য অনুরোধ করেন।

আলোচনা সভায় নেতাকর্মীরা মামুন আহমেদের বিগত দিনগুলোতে দলীয় সাংগঠনিক কার্যক্রমের কথা তুলে ধরেন। এবং আগামীতে ইতালি যুবদলে তৃণমূল কর্মীদের মূল্যায়ন করে এবং মামুন আহমেদের সাংগঠনিক কার্যক্রম এর সকল দিক বিবেচনা করে তার কর্মদক্ষতা অনুযায়ী যুবদলের বিশেষ একটি অবস্থান রাখার জন্য কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দদের কাছে জোর দাবি করা‌ হয়।