1. admin@dwiptv.com : dwiptv.com :
  2. dwiptvnews2121@gmail.com : sub editor : sub editor
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৮:৪০ অপরাহ্ন

করোনা প্রতিরোধে লকডাউনের নির্দেশনা, পোহাতে হচ্চে যাত্রীদের দূর্ভোগ

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেট: সোমবার, ৫ এপ্রিল, ২০২১
করোনা প্রতিরোধে লকডাউনের নির্দেশনা, পোহাতে হচ্চে যাত্রীদের দূর্ভোগ
করোনা প্রতিরোধে লকডাউনের নির্দেশনা, পোহাতে হচ্চে যাত্রীদের দূর্ভোগ

সম্প্রতি দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যু আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। সর্বশেষ গত ২৪ ঘণ্টায় সাত হাজারেরও বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত ও অর্ধশতাধিক মৃত্যু হয়েছে। এক মাস আগেও আক্রান্তের সংখ্যা ছিল হাজারেরও নিচে। মৃত্যু সংখ্যাও ছিল অনেক কম। এহেন ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকার সাত দিনের লকডাউন ঘোষণা করেছে। করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় সোমবার (৫ এপ্রিল) সকাল ৬টা থেকে আগামী সাত দিনের জন্য লকডাউন শুরু হয়েছে। এ দফায় আগামী ১১ এপ্রিল রাত ১২টা পর্যন্ত থাকবে এই লকডাউন। লকডাউন ঘোষণা ও এই সময়ে পালনের জন্য ১১টি বিধি-নিষেধের কথা জানিয়ে রোববার (৪ এপ্রিল) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

এ সময় গণপরিবহন বন্ধ রাখা হলেও কারখানা এবং জরুরি অফিসগুলো নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চালু রাখার অনুমতি দেয়া হয়।

এতে যাত্রিদের পড়তে হচ্ছে চরম দুর্ভোগ এ। গাড়িরর স্বল্পতা, ভাড়া দিগুণ, যাত্রির উপচে পড়া ভিড়। সব মিলিয়ে অসহনীয় অবস্থা।

এসময় সাধারণ জনগণ জানান, ‘কারখানা খোলা রয়েছে। আমাদের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পৌঁছাতে বলা হয়েছে। কিন্তু রাস্তায় এসে দেখি যাওয়ার জন্য বাস নেই। যাদের নিজস্ব গাড়ি আছে তারা ঠিকই অফিসে যাচ্ছে। কিন্তু আমরা যেতে পারছি না। এক জায়গায় দুই অবস্থা, এটা হতে পারে না। হয় সবার জন্য গাড়ির ব্যবস্থা করতে হবে, না হয় সব কিছু বন্ধ করতে হবে।’

 

এদিকে সকালে, এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কর্মস্থলগামী মানুষ রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকলেও গণপরিবহন নেই। কিছু প্রতিষ্ঠান নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় কর্মীদের নেয়ার ব্যবস্থা করলেও অধিকাংশ মানুষকেই রাস্তায় অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। এ সময় অনেককে রিকশা, সিএনজি, ছোট পিকাপে করেও গন্তব্যে যেতে দেখা গেছে।একজন বলেন,‘অফিস খোলা থাকলে বাসা থেকে বের হতেই হবে। সবার পরিবার আছে। রুটি-রুজির চিন্তা আছে। সুতরাং অফিস খোলা থাকলে করোনার ভয়ে ঘরে বসে থাকার সুযোগ নেই।’ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন প্রবীণ বলেন, ‘গত এক বছরেরও বেশি সময় যাবৎ করোনা মহামারিতে আক্রান্ত ও মৃত্যু দেখতে দেখতে এখন সহ্য হয়ে গেছে। জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে এখন আর মানুষ ঘরে থাকতে চাইছে না। সম্প্রতি দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যু আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। সর্বশেষ গত ২৪ ঘণ্টায় ছয় হাজারেরও বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত ও অর্ধশতাধিক মৃত্যু হয়েছে। এক মাস আগেও আক্রান্তের সংখ্যা ছিল হাজারেরও নিচে। মৃত্যু সংখ্যাও ছিল অনেক কম।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

আমাদের এন্ড্রয়েড এপস আপনার মোবাইলে ইন্সটল করুন।

Developer By Zorex Zira