পুলিশ সুপার প্রলয়কুমার জোয়ারদার বলেন, ‘আমরা নিজেরা স্বাস্থ্যবিধি মানি এবং উৎসাহ প্রদান করি। করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতার বিকল্প নেই। পুলিশ নিরলসভাবে মানুষকে সচেতন করার কাজ করছে। সামনে ঈদুল আজহায় গরুর হাটে মানুষের উপস্থিতি হবে। গরুর হাটে মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মেনে আসা যাওয়া করে সে বিষয়ে সজাগ আছি।’
এক প্রশ্নের জবাবে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘যশোর শহর ও অভয়নগরের নওয়াপাড়া পৌরএলাকায় করোনা সংক্রমণ বেশি এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে কম। সে কারণে যশোর ও অভয়নগর পৌরসভায় ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ বেশি নজরদারি করছে। তবে জনসাধারণ স্বাস্থ্যবিধি মানছে। আশা করা যায়, আমরা অচিরেই এই পরিস্থিতি থেকে সরে আসতে পারব।’
এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মোহাম্মাদ জাহাঙ্গীর আলম, কোতয়ালী থানার ওসি মো. তাজুল ইসলাম, ডিআইও ওয়ান মশিউর রহমানসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
Leave a Reply